নিজস্ব সংবাদদাতা: শুরু থেকেই টিআরপি তালিকায় বেশ পাকাপোক্ত জায়গা ধরে নিয়েছে জি বাংলার ধারাবাহিক 'চিরদিনই তুমি যে আমার'। 'অপু-আর্য'র কেমিস্ট্রি মন কাড়ছে দর্শকের। 

 

একটু একটু করে অপুকে ভালবেসে ফেলে আর্য। কিন্তু তার ভয় হয়। কারণ অপু সবে বড় হচ্ছে, আর তার বার্ধক্য আসছে। কীভাবে অপুকে নিয়ে সংসার করবে সে? ভালবাসায় যে দায়িত্ব নিতে হয়! কীভাবে পারবে সবটা সামাল দিতে? কিন্তু অপু, আর্যকে ভরসা দেয়। দু'জন একটু একটু করে নিজেদের গুছিয়ে নিতে থাকে। তবে এবার ফের বিপদের মুখে দু'জনের সম্পর্ক।‌

 

হঠাৎই আর্যর মাকে খুব আপন মনে হয় অপুর। মনের অজান্তেই তাকে মা বলে ডেকেও ওঠে সে। এদিকে, আর্যর বাড়িতে ঢুকে এসব ঘটনার উত্তর খুঁজতে চায় অপু। একটা বন্ধ ঘরে ঢুকে পড়ে সে। পুরনো কাগজ-পত্রের মধ্যে একটা ফাইল খুঁজে পায় অপু, সেখানে রাজনন্দিনী সিংহ রায়ের সই দেখে সে। কে এই রাজনন্দিনী? প্রশ্ন জাগে তার মনে। তখনই অতীতের কিছু স্মৃতি চোখের সামনে ভেসে ওঠে অপুর। 

 

তবে কি অপুই পূর্বজন্মের রাজনন্দিনী? আর আর্য ভিলেন? আসলে মারাঠি ধারাবাহিকের অনুকরণে তৈরি এই গল্প। ওই ধারাবাহিক অনুসারে গল্পের মোড়ে এমনটাই হওয়ার কথা। সেই অনুযায়ী এবার কোন খাতে বইবে অপু-আর্যর জীবন?