আজকাল ওয়েবডেস্ক: বয়স শুধুই একটি সংখ্যা মাত্র। এই প্রবাদ অনেকবার সত্যি করে দেখিয়েছেন রোহন বোপান্না। সবচেয়ে বয়স্ক টেনিস তারকা হিসেবে ডবলস ব়্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষেও পৌঁছেছেন। কিন্তু সেই বয়সই এবার কাঁটা হয়ে দাঁড়াল ভারতীয় টেনিস তারকার সামনে। প্যারিস অলিম্পিকে টেনিস থেকে পদকের আশা শেষ ভারতের। প্রথম রাউন্ড থেকেই বিদায় নিলেন রোহন বোপান্না- শ্রীরাম বালাজি জুটি। সিঙ্গলসে হেরে গেলেন সুমিত নাগালও। গেল মনফিলস-এডওয়ার্ড রজার ভাসেলিনের ফরাসি জুটির কাছে স্ট্রেট সেটে হেরে গেল ভারতীয় জুটি। ম্যাচের ফলাফল ৭-৫, ৬-২। প্রথম সেটে যথেষ্ট লড়াই করেন বোপান্নারা। কিন্তু হার বাঁচাতে পারেননি। দ্বিতীয় সেটে পুরোপুরি আত্মসমর্পণ। দাঁড়াতেই পারেনি ভারতীয় জুটি। 
২৮ বছরের খরা এবারও কাটাতে পারল না ভারত। ১৯৯৬ অ্যাটলান্টা অলিম্পিকে সিঙ্গলস থেকে ব্রোঞ্জ জিতেছিলেন লিয়েন্ডার পেজ। তারপর থেকে শুধুই ব্যর্থতা। টোকিও অলিম্পিকে পুরুষদের সিঙ্গলসে প্রথম রাউন্ডের গণ্ডি পার করেছিলেন সুমিত নাগাল। লিয়েন্ডারের পর প্রথম ভারতীয় হিসেবে সিঙ্গলস জেতার নজির গড়েছিলেন। কিন্তু প্যারিসে প্রথম রাউন্ড থেকেই ছিটকে গেলেন সুমিতও। ফরাসি মোটেটের কাছে ২-৬, ৬-২, ৭-৫ সেটে হেরে যান। প্রথম সেটে হারের পর দারুণভাবে দ্বিতীয় সেটে ফিরে আসেন। কিন্তু তৃতীয় সেটে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের পর হার মানেন। মনু ভাকেরের পদক জয়ের পরের দিনটা শুরু হল ব্যর্থতা দিয়ে। পেশাদার সার্কিটে সম্প্রতি বোপান্নার সাফল্যের পেছনে বড় অবদান রয়েছে তাঁর অস্ট্রেলিয়ান পার্টনার ম্যাথিউ এবডেনের। অস্ট্রেলিয়ান ওপেন জেতেন তাঁরা। কিন্তু বালাজির সঙ্গে জুটি বেঁধে সাফল্য পেলেন না। প্যারিসে টেনিস থেকে পদকের আশা শেষ। ২৮ বছরের খরা কাটাতে আবার অপেক্ষা লস অ্যাঞ্জেলেসের।
২৮ বছরের খরা এবারও কাটাতে পারল না ভারত। ১৯৯৬ অ্যাটলান্টা অলিম্পিকে সিঙ্গলস থেকে ব্রোঞ্জ জিতেছিলেন লিয়েন্ডার পেজ। তারপর থেকে শুধুই ব্যর্থতা। টোকিও অলিম্পিকে পুরুষদের সিঙ্গলসে প্রথম রাউন্ডের গণ্ডি পার করেছিলেন সুমিত নাগাল। লিয়েন্ডারের পর প্রথম ভারতীয় হিসেবে সিঙ্গলস জেতার নজির গড়েছিলেন। কিন্তু প্যারিসে প্রথম রাউন্ড থেকেই ছিটকে গেলেন সুমিতও। ফরাসি মোটেটের কাছে ২-৬, ৬-২, ৭-৫ সেটে হেরে যান। প্রথম সেটে হারের পর দারুণভাবে দ্বিতীয় সেটে ফিরে আসেন। কিন্তু তৃতীয় সেটে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের পর হার মানেন। মনু ভাকেরের পদক জয়ের পরের দিনটা শুরু হল ব্যর্থতা দিয়ে। পেশাদার সার্কিটে সম্প্রতি বোপান্নার সাফল্যের পেছনে বড় অবদান রয়েছে তাঁর অস্ট্রেলিয়ান পার্টনার ম্যাথিউ এবডেনের। অস্ট্রেলিয়ান ওপেন জেতেন তাঁরা। কিন্তু বালাজির সঙ্গে জুটি বেঁধে সাফল্য পেলেন না। প্যারিসে টেনিস থেকে পদকের আশা শেষ। ২৮ বছরের খরা কাটাতে আবার অপেক্ষা লস অ্যাঞ্জেলেসের।
