আজকাল ওয়েবডেস্ক: ২০২৭ সালের মধ্যে বিশ্বের প্রথম ট্রিলিওনেয়ার হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে রয়েছেন টেসলার নির্মাতা এবং রকেট প্রস্তুতকারক সংস্থা স্পেসএক্সের সিইও ইলন মাস্ক। এক রিপোর্টে বলা হয়েছে, ইলন মাস্কের পরের বছরেই অর্থাৎ ২০২৮ সালে এই মর্যাদা আর্জন করতে পারেন ভারতীয় টাইকুন গৌতম আদানি। বর্তমানে এশিয়ার সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি মুকেশ আম্বানির ট্রিলিওনেয়ার হতে হতে লেগে যাবে ২০৩৩ সাল পর্যন্ত। জানা গিয়েছে, ২৩৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের সম্পত্তির মালিক এবং বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি ইলন মাস্ককে বিশ্বের প্রথম ট্রিলিওনিয়ার হতে গেলে গড় বার্ষিক বৃদ্ধির হার ১১০% বৃদ্ধি করতে হবে।

 

 

বর্তমানে বিশ্বের মধ্যে বিলিওনেয়ারদের তালিকায় ১৩তম স্থানে রয়েছেন গৌতম আদানি। দ্বিতীয় ট্রিলিওনিয়ার হতে গেলে তাঁকে গড় বার্ষিক বৃদ্ধির ১২৩% বৃদ্ধি করতে হবে। বর্তমানে ১১১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের সম্পত্তির মালিক মুকেশ অম্বানির ট্রিলিওনেয়ার হতে গেলে ২০৩৩ সাল হয়ে যাবে এমনটাই বলছে পরিসংখ্যান। তেল থেকে টেলিকম সংস্থার মালিকের বেশ কিছুটা দেরি হবে বলে মনে করা হচ্ছে রিপোর্টে। মুকেশ আম্বানির রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড একমাত্র ভারতীয় কোম্পানি যা তাঁকে ট্রিলিওনেয়ার হতে সাহায্য করবে বলে অনুমান বিশেষজ্ঞদের। এছাড়াও বিশ্বজুড়ে বেশ কিছু কোম্পানি রয়েছে যা কিনা ছুঁতে পারে ট্রিলিয়ন ডলারের মার্ক।

 

 

তার মধ্যে রয়েছে, তাইওয়ানের সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা টিএসএমসি, যার মার্কেট ক্যাপ বর্তমানে ৮৯৩.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালে এই অঙ্ক ছুঁতে পারে ট্রিলিয়নে। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, বিশ্বে এখনও কেউ ট্রিলিয়ার স্ট্যাটাস দাবি করেনি তবে, কিছু সম্ভাব্য প্রার্থী আছেসেই মাল্টি-বিলিওনেয়াররা সম্ভবত শীঘ্রই ট্রিলিওনিয়ার হয়ে যাবেন। লন মাস্ক এবং গৌতম আদানির পরে এনভিআইডিএ প্রতিষ্ঠাতা জেনসেন হুয়াং, ইন্দোনেশিয়ান মোগল প্রাজোগো পাঙ্গেস্তু, ফরাসি ব্যবসায়ী বার্নার্ড আর্নল্ট এবং ফেসবুকের সিইও মার্ক জুকারবার্গ সম্ভাব্য ট্রিলিওনয়ার হওয়ার দৌড়ে রয়েছেন। বর্তমানে, মাত্র কয়েকটি কোম্পানি আছে যারা মূল্যায়নে ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার অতিক্রম করেছে। তার মধ্যে রয়েছে Microsoft, Nvidia, Apple, Alphabet, Amazon, Meta