আজকাল ওয়েব ডেস্ক: দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন আয়ের জন্য, কিন্তু কিছুতেই খুলছে না অর্থভাগ্য? চাহিদা মতো সংসারের খরচ জোগাতে গিয়েই হিমশিম খেয়ে যাওয়া মধ্যবিত্তের এ যেন রোজনামচার গল্প। রাত-দিন শ্রমের বিনিময়ে বেশি টাকা-পয়সা রোজগারের স্বপ্ন দেখেন সকলেই। কিন্তু সেই স্বপ্নপূরণের জন্য কাজ করে গেলেও প্রাপ্যটুকুও জোটে না অনেকের। বাস্তুশাস্ত্র মতে, এ সবই ভাগ্যের খোলা! আর সেই ভাগ্যকে পরিচালনা করার জন্য চাই সঠিক পরিকল্পনা।

প্রত্যেক মানুষই চায় প্রচুর ধনসম্পদের অধিকারী হতে। মানিব্যাগে থাকুক অনেক টাকা-পয়সা। চাহিদা অনুযায়ী মিটুক শখ-আহ্লাদ। এমন মনোবাঞ্ছা পূরণ করতে কঠোর পরিশ্রম করলেও অনেক সময় ফল পাওয়া যায় না। বাস্তুশাস্ত্র বলছে, ভাগ্যকে বদল করার জন্য বেশ কিছু প্রতিকার রয়েছে। আসলে ভাগ্য সহায় না থাকলে শত পরিশ্রম করলেও ফল পাওয়া যায় না। আপনিও কি এই সমস্যায় ভুক্তভোগী? তাহলে রোজকার জীবনে একটি নিয়ম মানলেই কিন্তু মিলবে সমাধান। রইল সেই উপায়ের হদিশ।

একটি কাচের পাত্র নিন। এতে এক মুঠো চাল দিন। এবার পাত্রের ওই চালের মধ্যে ৭টি কয়েন রাখুন। এরপর কয়েনগুলিকে আরও কিছু চাল দিয়ে ঢেকে দিন। চালের উপর ২টি কর্পূর এবং ২টি লবঙ্গ রাখুন। শেষে পাত্রের ঢাকনা খুব ভাল করে আটকে রাখুন। শুক্রবার এই নিয়মটি মেনে চলুন। কয়েক দিনের মধ্যে হাতেনাতে ফল পাবেন।  

আসলে বাস্তুশাস্ত্রর আক্ষরিক অর্থ হল “স্থাপত্য বিজ্ঞান”। যদিও আধুনিক যুগের বাস্তুশাস্ত্র কিন্তু একেবারেই প্রাচীন যুগে প্রচলিত বাস্তুশাস্ত্রের অনুরূপ। বর্তমান সময়ের প্রয়োজন অনুসারে প্রক্রিয়া এবং পদ্ধতির পরিবর্তন করা হয়েছে। বাস্তুশাস্ত্র সাধারণত বাড়ি, ব্যবসা ও অফিস সম্পর্কিত বিশেষ কিছু টোটকার উল্লেখ থাকে। কোথায় কোন জিনিস রাখতে হবে, কোন দিকে দরজা খোলা ভাল, কীভাবে পরিবেশে পজিটিভিটি বজায় রাখতে হয়, নেগেটিভিটি দূর করা সম্ভব, বাড়ির কোন দিকে কোন গাছ লাগানো ভাল, কোনটি নয় ইত্যাদি বিষয়ে পরামর্শ দেয় বাস্তু। তেমনি আপনার আর্থিক উন্নতির জন্যে এই টোটকা মানলে উপকার পাবেন।