আজকাল ওয়েবডেস্ক: ঘরের মাঠে হার। তাও আবার বিদেশিহীন দলের বিরুদ্ধে। এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ টু-র পরবর্তী পর্বে যাওয়ার সুযোগ হাতছাড়া করল ইস্টবেঙ্গল। হারের পর সমর্থকদের থেকে ক্ষমা চেয়ে নেন কার্লেস কুয়াদ্রাত। এবার নজর এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগে। তবে তার আগে ফোকাস ডুরান্ড ডার্বি। কুয়াদ্রাত বলেন, 'সাপোর্টারদের মাঠে আসার জন্য ধন্যবাদ। তবে আমরা তাঁদের খুশি না করতে পারার জন্য দুঃখিত। ওরা ভাল দল। আমাদের প্লেয়াররা পুরো ফিট ছিল না। তারওপর তরুণ দল। ওদের এএফসিতে খেলার অভিজ্ঞতা আছে। চ্যাম্পিয়ন্স লিগ টু কঠিন। এবার এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপে ফোকাস করব।' এই হারের প্রভাব কি আসন্ন ডার্বিতে পড়বে? তেমন মনে করছেন না লাল হলুদের স্প্যানিশ কোচ। বৃহস্পতিবার ফুটবলারদের ছুটি দিয়েছেন। শুক্রবার এবং শনিবার বড় ম্যাচের প্রস্তুতি সারবেন কুয়াদ্রাত। ফুটবলারদের শারীরিক কন্ডিশন দেখেই ডার্বির প্রথম একাদশ তৈরি করবেন। কুয়াদ্রাত বলেন, 'ডার্বির আগে দুটো সেশন পাব। দেখব প্লেয়াররা কতটা রিকভার করছে। মন, মেজাজ কেমন আছে। তার ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেব।' 
রক্ষণ নিয়ে যে চিন্তা বাড়ছে, সেটা স্বীকার করতে দ্বিধা করলেন না। তবে মনে করেন আনোয়ার, ইউস্তে যোগ দিলে পরিস্থিতির উন্নতি হবে। পাশাপাশি জানান, প্র্যাকটিসের মাধ্যমে ভুলত্রুটি শুধরে নেওয়ার চেষ্টা করবেন। এই বিষয়ে যথেষ্ট আশাবাদী কুয়াদ্রাত। ম্যাচ শেষে রেফারিং নিয়ে সোচ্চার হন ইস্টবেঙ্গলের শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার। ক্লেইটন সিলভার গোল বাতিল মানতে পারছেন না। তবে রেফারিং নিয়ে কথা বলতে চাননি কুয়াদ্রাত। এর আগে বেশ কয়েকবার রেফারিদের বিরুদ্ধে মুখ খুলে ফেডারেশনের চোখ রাঙানি খেতে হয়েছে। তাই রেফারিং প্রসঙ্গে বাড়তি সতর্ক ইস্টবেঙ্গল কোচ। কুয়াদ্রাত বলেন, 'আমি রেফারিং নিয়ে কিছু বলতে চাই না।' অন্যদিকে ঘরের মাঠের সুবিধা না নিতে পারায় হতাশ নন্দকুমার। তবে দাবি, এই হারের প্রভাব ডার্বিতে পড়বে না। নন্দকুমার বলেন, 'ওদের দল ভাল। আমরা চেষ্টা করেও পারিনি। তবে ডার্বি সম্পূর্ণ ভিন্ন ম্যাচ। এই ম্যাচের প্রভাব সেদিন পড়বে না। আমরা জেতার জন্যই মাঠে নামব।' গতবছর ডার্বি থেকেই উত্থান হয় তাঁর। এবারও সেই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারবেন কিনা সেটাই দেখার।
রক্ষণ নিয়ে যে চিন্তা বাড়ছে, সেটা স্বীকার করতে দ্বিধা করলেন না। তবে মনে করেন আনোয়ার, ইউস্তে যোগ দিলে পরিস্থিতির উন্নতি হবে। পাশাপাশি জানান, প্র্যাকটিসের মাধ্যমে ভুলত্রুটি শুধরে নেওয়ার চেষ্টা করবেন। এই বিষয়ে যথেষ্ট আশাবাদী কুয়াদ্রাত। ম্যাচ শেষে রেফারিং নিয়ে সোচ্চার হন ইস্টবেঙ্গলের শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার। ক্লেইটন সিলভার গোল বাতিল মানতে পারছেন না। তবে রেফারিং নিয়ে কথা বলতে চাননি কুয়াদ্রাত। এর আগে বেশ কয়েকবার রেফারিদের বিরুদ্ধে মুখ খুলে ফেডারেশনের চোখ রাঙানি খেতে হয়েছে। তাই রেফারিং প্রসঙ্গে বাড়তি সতর্ক ইস্টবেঙ্গল কোচ। কুয়াদ্রাত বলেন, 'আমি রেফারিং নিয়ে কিছু বলতে চাই না।' অন্যদিকে ঘরের মাঠের সুবিধা না নিতে পারায় হতাশ নন্দকুমার। তবে দাবি, এই হারের প্রভাব ডার্বিতে পড়বে না। নন্দকুমার বলেন, 'ওদের দল ভাল। আমরা চেষ্টা করেও পারিনি। তবে ডার্বি সম্পূর্ণ ভিন্ন ম্যাচ। এই ম্যাচের প্রভাব সেদিন পড়বে না। আমরা জেতার জন্যই মাঠে নামব।' গতবছর ডার্বি থেকেই উত্থান হয় তাঁর। এবারও সেই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারবেন কিনা সেটাই দেখার।
