আজকাল ওয়েবডেস্ক:‌ বিশ্বকাপ জয়ী দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য তিনি। কিন্তু বাংলাদেশ ম্যাচে চোটের জন্য ছিটকে যান। যার ফলে সেমিফাইনাল ও ফাইনাল খেলা হয়নি প্রতীকা রাওয়ালের। তার আগে অবধি এই ২৫ বছর বয়সি ওপেনার স্মৃতি মান্ধানার সঙ্গে জুটি বেঁধে ভারতকে বহুবার বড় রানের দিকে এগিয়ে দিয়েছেন।

 ৫১.৩৩ গড়ে ৩০৮ রান করেছেন। তিনি এবারের টুর্নামেন্টের চতুর্থ সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সর্বোচ্চ ১২২ রান। চোটের জন্য দলে না থাকলেও প্রতীকা হুইল চেয়ারে বসে সতীর্থদের সঙ্গে সেলিব্রেট করেন বিশ্বজয়ের মুহূর্ত।
প্রতীকার জায়গায় সুযোগ পান শেফালি ভার্মা। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে রান না পেলেও ফাইনালে করেন ৮৭। বল হাতে দুই উইকেট। তিনিই ম্যাচের সেরা। অন্যদিকে প্রতীকা মেডেল থেকে বঞ্চিত হলেন। কারণ আইসিসি’র নিয়ম অনুযায়ী, বিশ্বজয়ের মেডেল শুধুমাত্র ১৫ জনের স্কোয়াড সদস্যদের দেওয়া হয়। প্রতীকা প্রথমে ১৫ জনের মধ্যে ছিলেন, পরে চোটের জন্য ছিটকে যান। সেই জায়গায় সুযোগ পান শেফালি। ফাইনালের সেরা প্লেয়ার হওয়ার পাশাপাশি তিনি বিশ্বজয়ের মেডেলও পেয়েছেন। শেফালি সেমিফাইনাল ও ফাইনাল খেলছেন। 


প্রসঙ্গত, ২০০৩ সালের পুরুষ বিশ্বকাপের সময় অস্ট্রেলিয়ার প্রাক্তন ফাস্ট বোলার জেসন গিলেসপির সঙ্গেও একই রকম ঘটনা ঘটেছিল। অস্ট্রেলিয়ার জয়ের অভিযানে তিনি চারটি ম্যাচে খেলেছিলেন। ৮ উইকেট ছিল তাঁর নামে। তবে চোট পেয়ে ছিটকে যাওয়ায় নাথান ব্র্যাকেনকে সুযোগ দেওয়া হয়। সেবার গিলেসপিও বিজয়ীর পদক থেকে বঞ্চিত হয়েছিলেন।