নিজস্ব সংবাদদাতা: আর জি কর-এর মর্মান্তিক কাণ্ডের প্রতিবাদে সরব রাজ্যবাসী। রাজ্য ছাড়িয়ে প্রতিবাদ ছড়িয়েছে দেশের নানা প্রান্তেও। এই প্রতিবাদে প্রথমদিন থেকেই ন্যায়ের পক্ষে সরব ছিল টলিউড। ১৪ আগস্ট মেয়েদের 'রাত দখল' আন্দোলনে সামিল হয়েছেন বহু টলি তারকা।
তাঁদের মধ্যে জোর গলায় আওয়াজ তুলতে দেখা গেল সুদীপ্তা চক্রবর্তী, ঋতব্রত মুখোপাধ্যায়, সোহিনী সরকার, মিমি চক্রবর্তী, সঙ্ঘশ্রী সিনহা সহ আরও অনেককে।
এদিনের প্রতিবাদ মিছিলে মেয়ে সাহিদাকে সঙ্গে নিয়ে হাজির ছিলেন সুদীপ্তা চক্রবর্তী। আজকাল ডট ইনকে অভিনেত্রী বলেন, "এই মুহূর্ত অকাল বোধনের সমান। আজ মেয়েকে আমি নিয়ে আসিনি। ও এই পরিস্থিতির কথা শুনে নিজে আমার সঙ্গে আসতে চেয়েছে। আমরা প্রত্যেকে ন্যায়বিচার চাই। তাই সাহিদারও এই সমাজের আসল রূপ এখন থেকেই জেনে রাখা উচিত।"
ঋতব্রত মুখোপাধ্যায়ের কথায়,"বেহালা সরশুনা বাস স্ট্যান্ডে আমরা সকলে জমা হয়েছিলাম। মিছিলে আমি মায়ের সঙ্গে হেঁটেছি। সত্যি খোঁজার লড়াই শুরু হয়েছে। যতদূর যেতে হয় ন্যায়বিচারের জন্য আমরা যাব। সব কিছুর জন্য প্রস্তুত।"
এদিন যাদবপুরের 'রাত দখল' মিছিলে দেখা গিয়েছে সোহিনী সরকারকে। এদিন প্রতিবাদ মিছিলে আওয়াজ ওঠে, এই প্রতিবাদ মেয়েদের স্বাধীনতার লড়াই। এই লড়াইকে সমর্থন করে এগিয়ে এসেছেন বহু পুরুষরাও। কিন্তু আজকের এই মিছিলেই কত পুরুষ যে মদ খেয়ে মেয়েদের গায়ে ঢলে পড়েছেন তার হিসেবে নেই। এই কথার সমর্থন করেছেন সোহিনী। তিনি বলেন, "পৈশাচিক মানসিকতাকে এবার দূরে সরিয়ে এগিয়ে আসতে হবে সমাজের পরিবর্তনে।"
মিমি চক্রবর্তীর কথায়, "দেশকে স্বাধীন বলতে লজ্জা হওয়া উচিত। আজকের এই মিছিল, প্রতিবাদ সত্যিই মেয়েদের স্বাধীনতার লড়াই শুধু নয়, সমাজ পরিবর্তনের লড়াই। লজ্জা হওয়া উচিত এই দিন আমাদের প্রত্যেককে দেখতে হচ্ছে।"
সঙ্ঘশ্রী সিনহা বলেন, "এই শহরে ২০ বছর ধরে আছি। এই রাত দেখতে হবে, এরকম একটা ঘৃণ্য অপরাধের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ মিছিলে সামিল হতে হবে ভাবিনি। কলকাতায় আমি সুরক্ষিত নই ভাবতে পারছিনা।"
তাঁদের মধ্যে জোর গলায় আওয়াজ তুলতে দেখা গেল সুদীপ্তা চক্রবর্তী, ঋতব্রত মুখোপাধ্যায়, সোহিনী সরকার, মিমি চক্রবর্তী, সঙ্ঘশ্রী সিনহা সহ আরও অনেককে।
এদিনের প্রতিবাদ মিছিলে মেয়ে সাহিদাকে সঙ্গে নিয়ে হাজির ছিলেন সুদীপ্তা চক্রবর্তী। আজকাল ডট ইনকে অভিনেত্রী বলেন, "এই মুহূর্ত অকাল বোধনের সমান। আজ মেয়েকে আমি নিয়ে আসিনি। ও এই পরিস্থিতির কথা শুনে নিজে আমার সঙ্গে আসতে চেয়েছে। আমরা প্রত্যেকে ন্যায়বিচার চাই। তাই সাহিদারও এই সমাজের আসল রূপ এখন থেকেই জেনে রাখা উচিত।"
ঋতব্রত মুখোপাধ্যায়ের কথায়,"বেহালা সরশুনা বাস স্ট্যান্ডে আমরা সকলে জমা হয়েছিলাম। মিছিলে আমি মায়ের সঙ্গে হেঁটেছি। সত্যি খোঁজার লড়াই শুরু হয়েছে। যতদূর যেতে হয় ন্যায়বিচারের জন্য আমরা যাব। সব কিছুর জন্য প্রস্তুত।"
এদিন যাদবপুরের 'রাত দখল' মিছিলে দেখা গিয়েছে সোহিনী সরকারকে। এদিন প্রতিবাদ মিছিলে আওয়াজ ওঠে, এই প্রতিবাদ মেয়েদের স্বাধীনতার লড়াই। এই লড়াইকে সমর্থন করে এগিয়ে এসেছেন বহু পুরুষরাও। কিন্তু আজকের এই মিছিলেই কত পুরুষ যে মদ খেয়ে মেয়েদের গায়ে ঢলে পড়েছেন তার হিসেবে নেই। এই কথার সমর্থন করেছেন সোহিনী। তিনি বলেন, "পৈশাচিক মানসিকতাকে এবার দূরে সরিয়ে এগিয়ে আসতে হবে সমাজের পরিবর্তনে।"
মিমি চক্রবর্তীর কথায়, "দেশকে স্বাধীন বলতে লজ্জা হওয়া উচিত। আজকের এই মিছিল, প্রতিবাদ সত্যিই মেয়েদের স্বাধীনতার লড়াই শুধু নয়, সমাজ পরিবর্তনের লড়াই। লজ্জা হওয়া উচিত এই দিন আমাদের প্রত্যেককে দেখতে হচ্ছে।"
সঙ্ঘশ্রী সিনহা বলেন, "এই শহরে ২০ বছর ধরে আছি। এই রাত দেখতে হবে, এরকম একটা ঘৃণ্য অপরাধের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ মিছিলে সামিল হতে হবে ভাবিনি। কলকাতায় আমি সুরক্ষিত নই ভাবতে পারছিনা।"
