আজকাল ওয়েবডেস্ক: সময় পেরিয়ে যাওয়ার পর অফিসে এসেছিলেন। তবে সেটা কেবল একদিন নয়। বারবার। আর তাতেই ঘটল বিপত্তি। ৩৯জন সরকারি কর্মীকে শো-কজ করা হল। ঘটনাস্থল ত্রিপুরা। সেখানকার সেপাহিজলা জেলায় সোমবার এই শো-কজ নোটিশ দেওয়া হয়েছে কর্মীদের। তাঁদের মধ্যে কারা রয়েছেন? দেরিতে অফিসে আসার তালিকায় রয়েছেন খাস জেলা শাসকের অফিস, বিডিও অফিস, এসডিও অফিসের কর্মীরা।
ঘটনা প্রসঙ্গে কী বলছেন ওই জেলার জেলাশাসক? সিদ্ধার্থ শিব জসওয়াল বলেছেন, সরকারের কাজের জন্য নির্দিষ্ট সময় ধার্য করা আছে। আশা করা হয়, কর্মীরা সময়ের নিয়ম পালন করবেন। সঙ্গেই তিনি বলেন, এই শো-কজ নোটিশ পাঠানোর অন্যতম কারণ, কর্মীদের মধ্যে সময়ানুবর্তিতা বজায় রাখা। বলেন, 'সমস্ত সরকারি কর্মীদের কাছে আমরা সময়ে অফিসে আসার আর্জি জানিয়েছি।'
কীভাবে ধরা পড়ল কর্মীদের ক্রমাগত দেরিতে অফিসে আসার বিষয়টি? বর্তমানে উন্নত প্রযুক্তির যুগে, অফিসে আসা যাওয়ার বিষয়টিও খেয়াল রাখে প্রযুক্তি। আর সেখানেই ধরা পড়েছেন কর্মীরা। বায়োমেট্রিকে দেখা গিয়েছে, বেশ কিছু কর্মী ক্রমাগত দেরিতে অফিসে আসেন।
উল্লেখ্য, সেখানে বেশকিছুদিন ধরেই অভিযোগ ছিল, বেশকিছু কর্মকর্তা, কর্মী সময়ে অফিসে আসেন না, আর তাতে অসুবিধার সম্মুখীন হন সাধারণ মানুষ। একদিন এলেই যে কাজ সম্পন্ন হওয়ার কথা, তা সম্পন্ন হতে সময় লাগে বেশ কয়েকদিন। ধৈর্যের বাঁধ ভাঙার পর, অনেকেই জেলাশাসকের অফিসে বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ জানান। অভিযোগ পাওয়ার পর বেশকিছুদিন বিষয়টির উপর নজর রাখেন জেলাশাসক। তারপরই ৩৯ জন কর্মীকে শো-কজ নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
ঘটনা প্রসঙ্গে কী বলছেন ওই জেলার জেলাশাসক? সিদ্ধার্থ শিব জসওয়াল বলেছেন, সরকারের কাজের জন্য নির্দিষ্ট সময় ধার্য করা আছে। আশা করা হয়, কর্মীরা সময়ের নিয়ম পালন করবেন। সঙ্গেই তিনি বলেন, এই শো-কজ নোটিশ পাঠানোর অন্যতম কারণ, কর্মীদের মধ্যে সময়ানুবর্তিতা বজায় রাখা। বলেন, 'সমস্ত সরকারি কর্মীদের কাছে আমরা সময়ে অফিসে আসার আর্জি জানিয়েছি।'
কীভাবে ধরা পড়ল কর্মীদের ক্রমাগত দেরিতে অফিসে আসার বিষয়টি? বর্তমানে উন্নত প্রযুক্তির যুগে, অফিসে আসা যাওয়ার বিষয়টিও খেয়াল রাখে প্রযুক্তি। আর সেখানেই ধরা পড়েছেন কর্মীরা। বায়োমেট্রিকে দেখা গিয়েছে, বেশ কিছু কর্মী ক্রমাগত দেরিতে অফিসে আসেন।
উল্লেখ্য, সেখানে বেশকিছুদিন ধরেই অভিযোগ ছিল, বেশকিছু কর্মকর্তা, কর্মী সময়ে অফিসে আসেন না, আর তাতে অসুবিধার সম্মুখীন হন সাধারণ মানুষ। একদিন এলেই যে কাজ সম্পন্ন হওয়ার কথা, তা সম্পন্ন হতে সময় লাগে বেশ কয়েকদিন। ধৈর্যের বাঁধ ভাঙার পর, অনেকেই জেলাশাসকের অফিসে বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ জানান। অভিযোগ পাওয়ার পর বেশকিছুদিন বিষয়টির উপর নজর রাখেন জেলাশাসক। তারপরই ৩৯ জন কর্মীকে শো-কজ নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
