অরিন্দম মুখার্জি: বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর শহরকে বলা হয় মন্দিরের শহর। মল্লরাজার রাজবাড়ী থেকে মন্দিরের স্থাপত্য, এই প্রাচীন বিষ্ণুপুরে তার নিদর্শন ছড়িয়ে ছিটিয়ে। বিষ্ণুপুর শহরে সারা বছর ধরে বহু পর্যটকের সমাগম হয়। সেই কারণেই মন্দির নগরীকে আরও সাজানোর পরিকল্পনা। বিষ্ণুপুরের বিধায়ক তন্ময় ঘোষ এবং বিষ্ণুপুর পৌরসভার চেয়ারম্যান গৌতম গোস্বামী বিভিন্ন ভাবে শহরকে সাজিয়ে তোলার চেষ্টা করছেন। 

 

বিষ্ণুপুর পৌরসভা সার্ধশতবর্ষে পদার্পণ করেছে গতবছর। শুক্রবার সমাপ্তি ঘটল বছরব্যাপী উদযাপন অনুষ্ঠানের।

 

 বিষ্ণুপুর পৌরসভা ১৮৭৩ সালে নির্মাণ হয় এবং ২০২৩ সালে তা দেড়শ বছরে পদার্পণ করে। বিষ্ণুপুর পৌরসভা সারা বছর ধরে নানা ধরনের প্রতিযোগিতা, অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তা পালন করেছে বছরভর। অনুষ্ঠানের শেষ দিনে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।

 

 এই অনুষ্ঠানে বিধায়ক তন্ময় ঘোষ বলেন, 'আমরা চেষ্টা করছি বিভিন্নভাবে এই প্রাচীন বিষ্ণুপুর শহরকে আরও ভালভাবে গড়ে তোলার এবং ভাল ভাল প্রতিষ্ঠানকে এনে এখানে শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতি করার চেষ্টা করা হচ্ছে।' অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিষ্ণুপুর পৌরসভার পৌরপ্রধান গৌতম গোস্বামী, উপপ্রধান মহাবীর আগরওয়াল, বিষ্ণুপুর থানার আধিকারি অতনু সাঁতরা বড়জোড়ার বিধায়ক অলোক মুখার্জি-সহ বিশিষ্টজনেরা।